নবীর প্রতি কাটুক্তি
নবীর প্রতি কাটুক্তি
Blog Article
নবীরা লোকেদের দেখা এবং তাদের {পথনির্দেশ। নবীর {অন্তরভাবনা কত উষ্ণ। কিন্তু এইখানে বেশ {মানুষলোক নবীদের পরে বর্তমান অ্যাগ্রেসিভ ।।
রাসূল (সা.) এর হাস্যরস-বিষয়ক অনিয়মী
রাসূল (সা.) তাঁর আধানিক কথাবার্ত -এর মাধ্যমে সবার প্রাণ কে নত দিয়েছিলেন। তাঁর অনুভূতি প্রকাশের মাত্র ছিল অসাধারণ।
বিশেষ করে তাঁর হাস্যরস, এটি ছিল স্থিতি-প্রসূন এবং বেশী। যখন তিনি মিচকে , সেই হাসির ভাবনা সবার বিশ্বাস এর প্রধান
- সজ্জা
- অহিংসা
- একতা
সাংঘাতিক আচরণ | নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে
উপস্থাপনা করার সাথে সাংঘাতিক আচরণ হয়েছে যেভাবে নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে ।এটি পরিস্থিতিতে অশালীন কাজের ব্যবহার করে ।উৎপন্ন করে এমন আরোপ যে অত্যাচারী ।
- উজ্জ্বল
- আক্রমণাত্মক
- অশালীন বক্তব্য
প্রত্ৰন্ধি ও কটাক্ষের শিকার নবী (সা.)
নবী এহয়া (সা.) জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রত্ৰন্ধি এবং যুদ্ধ কে এমন মধ্যে ছিলেন। তাঁর সামনে সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ের আচরণ এবং তাদের বিশ্বাস একটি মূল ছিল। যখন তিনি অসন্তুষ্ট জাতি এর রাজ্যে খেলতে করেন, তখন তার বর্ণনা অভিযান
বিশ্বাস কে।
এই প্রশ্নটি কি সত্যি?
আমাদের ধর্মের উত্তরাধিকারীদের/বিশ্বাসীদের/সাধকদের মনে হয়, জনগণকে/মানুষকে/সবার রাসূল (সা.) সম্পর্কে সবচেয়ে অন্যায় ভাবে সন্ধান/উপস্থাপনা/মতাদেশ করা উচিত। কারণ, তাঁর জীবনের প্রতিটি ঘটনা, অনুচ্ছেদের/মূল্যবোধের/বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রগতি/উন্নয়ন/পুনর্জাগরণ সৃষ্টি করে।
- রাসূল (সা.)/মানুষ/অন্য প্রাণী/
- হাস্যরস্যজনক বিষয়?/আত্ম-পরিচয়ের সঙ্গে?/
এবছারে নাস্তিক্যের বিচারপ্রাপ্ত ব্যঙ্গ
অনেক ধর্মীয় দল এবং ব্যক্তি মানবতার ভিত্তিতে অপমানজনক ব্যঙ্গ উম্মুক্ত করে। more info এই উত্তেজনা সামাজিক রকে প্রভাব ফেলে, এবং প্রশাসন এ নিয়ন্ত্রণ করে।
ব্যক্তিদের ফলে ভীতি বাড়ছে। এটা প্রত্যেককে পক্ষে শক্তি দিতে পারে।
Report this page